ওয়েবসাইটে ট্রাফিক বৃদ্ধি করতে চান? সিম্পলি এই ৪টি ধাপ অনুসরন করুন

কোয়ালিটি আর্টিকেল নিয়ে দুঃশ্চিন্তা! দুর করুন আজই

No Image

ওয়ার্ডপ্রেস ইনষ্টল নতুন ডোমেই পারচেজ

June 4, 2019 Sultana 0

আসসালামু আলাইকুম। আশা করি আপনারা সবাই ভাল আছেন। আজ আমি আপনাদের সামনে হাজির হয়েছি একটি সিম্পল কিন্তু খুবই প্রয়োজনীয় বিষয় নিয়ে। আমি আপনাদের দেখাবো কিভাবে বিস্তারিত>>

get website traffic

অনেকদিন ধরে একজন ক্লায়েন্টের কাজ করছি। তিনি এসইও এক্সপার্ট। আপওয়ার্কে তার পেমেন্ট ২০০,০০০ ডলারের উপরে। প্রাতিষ্ঠানিকভাবে অনেক কিছু শিখেছি, দেশি এসইও এক্সপার্টদের কাছ থেকে শিখেছি; প্রতিনিয়ত শিখার চেষ্টা করছি। তবে ক্লায়েন্টরা অনেক গুরুত্বপূর্ণ এসইও টেকনিক শিখিয়েছে যা ভুলার নয়।

তো এরই ধারবাহিকতায় আমার ক্লায়েন্টকে জিজ্ঞাসা করলাম, ”আমার সাইটে ট্রাফিক পাওয়ার জন্য কি করতে পারি? তিনি আমাকে ৪টি গুরুত্বপূরণ কিন্তু বেশ কমন ওয়েব ট্রাফিক বৃদ্ধির টিপস দিলেন। সেই বাস্তবধর্মী  এসইও টিপস নিয়ে আলোচনা করছি যা মুলত এসইও ফ্রিল্যান্সার, এসইও ক্লায়েন্ট এবং অনলাইন বিজনেস যারা করেন তাদের সবার জন্য বেশ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে।

তো আসুন, মাত্র ৪টি সাধারন ফরমুলা ব্যবহার করে এই ২০১৬ তে কিভাবে আপনার ওয়েবসাইটে হিউজ ট্রাফিক আনবেন সেটা দেখাব।

আপনি এখানে দেখবেন বাস্তব ভিত্তিক উদাহরন কিভাবে মাসে লক্ষ লক্ষ ভিজিটর আপনার সাইটে আসেবে।

১ নাম্বার সমস্যা যার সম্মুখীন হয় না এমন অনলাইন বিজনেস পারসন খুজে পাওয়া ভার

আমি অনেক অনলাইন মার্কেটারদের সাথে কথা বলেছি, জরিপ করেছি এবং যা বুঝতে পেরেছি তা হলো, সবার সমস্যা ট্রাফিক ম্যানেজমেন্ট।

ওয়েব ট্রাফিক বৃদ্ধির প্রকৃত সত্য যা ২০১৬ এবং পূর্ববর্তী সময়ে কার্যকর।

ট্রাফিক যে একটা ওয়েবসাইটের প্রান তা মনে হয় বলার অপেক্ষা রাখেনা।

আসলে,

নো ট্রাফিক – নো লিড

নো লিড – নো সেল

নো সেল – নো বিজনেস

তবে টার্গেটেড ট্রাফিক খুবই গুরুত্বপূর্ণ। অধিকাংশ লোক গুগল এ্যানালাইটিকস এ লগইন করলে অনেকটা এরকম একটা গ্রাফ দেখতে পান:

website traffic by bloggingঅনেকটাই সমতল গ্রাফ।

পরিচিত লাগে?

আপনারটা যদি এরকম দেখায় তবে আপনি ট্রাফিক হতে বেশ দুরে আছেন।

বর্তমানে প্রায় ১৬৪ মিলিয়ন ব্লগ রয়েছে….

যার ৭১% মাসে ৫০০০ এর কম ভিজিটর পায়।

অর্থাৎ, প্রতিদিন ২০০-র কম ভিজিটর।

আপনি যদি কনভার্শন এক্সপার্ট না হন তবে প্রতিদিন ২০০ ভিজিটর আনা প্রায় অসম্ভব।

হতে পারে আপনি ইতিমধ্যে প্রচুর ট্রাফিক পাচ্ছেন; তথাপিও আমি আপনাকে নিশ্চিত করতে পারি আপনি আজ যে পরিমান ভিজিটর পাচ্ছেন তা দ্বিগুন, তিনগুন বা ১০ গুন পর্যন্ত বৃদ্ধি করতে পারেন।

কিভাবে?

ঠিক আছে; সেটা হল ৪ ধাপ বিশিষ্ট পদ্ধতি যা আজকের পোস্টে আপনাকে দেখাব, কথা দিচ্ছি।

কিন্তু প্রথমে দেখি …..

মানুষ ট্রাফিক পেতে এবং ট্রাফিককে কাষ্টমারে পরিনত করতে কেন এত ফাইট করে থাকে …

বিষয়টি এরকমঃ

আপনি কোন নিস বা ক্যাটাগরিতে বিশেষজ্ঞ নাও হতে পারেন তবে আপনি যেটা পারেন তা হল আপনি বাস্তব জীবন বিত্তিক উদাহরন দেখাতে পারেন এবং গবেষনা করে সেটার উপর মানুষের প্রয়োজনীয় কন্টেন্ট এবং প্রডাক্ট অফার করতে পারেন। এবং যদি তা করেন তাহলে ঠিক যা ঘটবে তা হলঃ

আপনি একই সময়ে বেশ কিছু প্রয়োজনীয় তথ্যভিত্তিক আর্টিকেল পাবলিশ করুন। মনে রাখবেন, আপনার লেখা কেউ তেমন একটা গ্রাহ্য করবে না যদি কিনা প্রকৃত টার্গেটেড ভিজিটরদের উপযোগী কন্টেন্ট দিতে পারেন।

অনেক ভাল কন্টেন্ট হওয়া সত্বেও অনেকেই সেদিকে খেয়াল করবে না

  • যদি সঠিক এবং টার্গেটেড ভিজিটর উপযোগী কন্টেন্ট না হয় ;
  • যথাযথ প্রমোট করা সত্বেও আপনি ভিজিটর পাবেন না;
  • সপ্তাহান্তে আপডেট করা সত্বেও আপনি ভিজিটর নাও পেতে পারেন;

সুতরাং কি করতে হবে?

সঠিক কন্টেন্ট পাবলিশ করতে হবে

সঠিক কন্টেন্ট হলঃ

  • ঐ কন্টেন্ট সঠিক যা ট্রাফিক আনতে পারে যা আপনার লিড এবং আলটিমেটলি তা সেলস এ পরিনত হবে।
  • গুগল হতে যেন ট্রাফিক আনতে পারেন।
  • এমন কন্টেন্ট যা আপনাকে এক্সপার্ট হিসাবে পরিচিত করতে সক্ষম হবে এবং
  • অন্য কথায়, এমন কন্টেন্ট যা আপনার বিজনেসকে এগিয়ে নিয়ে যাবে…

কারন আপনি যখন এমন করতে সক্ষম হবেন, সব কিছু পরিবর্তন হয়ে যাবে….

আপনি যখন সঠিক কন্টেন্টআবিস্কার করতে সক্ষম হবেন, দেখবেন আপনার বিজনেস এমনকি জীবন বদলে যাবে, সত্যিই তাই।

ট্রাফিক স্টাটাস ঠিক এমন হতে পারেঃ

web traffic statsমনে রাখবেন, টার্গেটেড ভিজিটর যদি যথাযথ কন্টেন্ট এর সন্ধানে আসে তবে তারা সেখানে প্রডাক্টিও খুজবে এমনকি তারা আপনাকে মেইল করবে কোন প্রডাক্ট তার জন্য উপযুক্ত হবে।

মেইল হতে পারে ঠিক এরকমঃ

how to get web traffic by bloggingআর এভাবে চলতে পারে আপনার বিজনেস এমনকি আপনি যদি কোন মাসব্যাপী ভ্রমনেও জান, আপনার বিজনেস সেটআপ কিন্তু ঠিকই কাজ করবে।

web traffic for a long term businessব্যাবসা যখন দাড়িয়ে গেছে আপনি চাইলে যে কোন সিদ্ধান্ত নিতে পারেন; কোন ক্লায়েন্ট আপনাকে ফোন করবে না বা ডিসটার্ব করবে না।

আপনার যদি একটি ইকমার্স সাইট থাকে, ডিজটাল মার্কেটিং এজেন্সি থাকে, সফ্টওয়্যার বিজনেস থাকে, অথবা ফুলটাইম ব্লগার হন আপনার সবচেয়ে বেশী প্রয়োজন ভাল কন্টেন্ট যা টারগেটেড ট্রাফিক আনতে সক্ষম।

অন্য কথায়, এমন ট্রাফিক যা লিড এবং সেলস এ কনভার্ট হয়।

এই কাজ করতে আপনাকে কিওযার্ড র‌্যাংক করতে হবে যা কাষ্টমাররা প্রতিদিন গুগলে সার্চ করে।

get traffic increasing sales

৪টি ধাপ যা এখাকে বর্ণনা করা হচ্ছে…

এই ৪-ধাপ পদ্ধতি ব্যবহার করুন যা অধিক টারগেটেড ট্রাফিক এবং সেলস পেতে সাহায্য করবে।

এছাড়া অন্য কোন পদ্ধতি নাইঃ

ইদানিংকালে, অধিকাংশ কন্টেন্ট ট্রাফিক শেয়ার করার উপযোগী করে তৈরী করা হয় না।

হ্যাঁ, এমনকি উন্নত মানের কন্টেন্ট এর বেলায়ও একথা প্রযোজ্য।

কারন ”ভাল কন্টেন্ট” এবং ”সঠিক কন্টেন্ট” এর মধ্যে বিস্তর ফারাক।

আপনি যখন এই পার্থক্যটা যখন বুঝতে পারবেন আপনি আপনার প্রতিদ্বন্দীর চেয়ে ৯০% এগিয়ে আছেন।

আর আসুন এখন আমরা যথাযথ কন্টেন্ট তৈরীর ৪-স্টেপ পদ্ধতির দিকে এগিয়ে যাইঃ

স্টেপ#১ আপনার বিজনেস নিস রিলেটেড  নেতৃস্থানীয বা অগ্রগামী লোকদের খুজে বের করুন

এটা একটা রিয়েল ট্রাফিক টিপস।

যতক্ষন আপনি আপনার কন্টেন্ট প্রকৃত টারগেটেড কাস্টমারদের নেতৃস্থানীয় ব্লগার ও সাংবাদিক ফোরামে প্রকাশ করতে পারছেন ততক্ষন আপনার কন্টেন্ট টারগেটেড পাঠকরা শেয়ার করবে না।

এবং তারা আপনার কন্টেন্ট শেয়ার না দিলে আপনার ট্রাফিক বৃদ্ধি পাবে না।

এর একটা সাধারন কারন আছেঃ

আপনার টারগেট কাষ্টমাররা সাধারনত আপনার ক্যাটাগরীতে ওয়েবসাইট পরিচালা করে না!

উদাহরনঃ

আপনি যদি হেলথ বা ওয়েট লস জাতীয় কোন ওযেব সাইট পরিচালনা করেন তাহলে সে আপনার সাইটের রিটার্নিং ভিজিটর হবে না; হলেও সে আপনার থেকে প্রডাক্ট কিনবে না। তবে, যদি ইনফ্লুয়েন্সিং কোন ডেফথ লেভেলের আর্টিকেল বা কন্টেন্ট থাকে তবে সেখানে আপনার রিটার্নিং ভিজিটর আসবে।

সুতরাং, আপনার প্রয়োজন এমন আর্টিকেল যা ৩০০০ শব্দের কাছাকছি এবং যা একান্তই বিষয় ভিত্তিক এবং গভীর আলোচনা বিশিষ্ট। এই আর্টিকেল হবে সমস্যা সমাধান মান সম্পন্ন।

শুধু এমন নয় যে, আপনি প্রতি দিন বা সপ্তাহে বা মাসে একটি ৫০০ শব্দের আর্টিকেল পোষ্ট করলেন তো গোল করলেন।
অবশেষে, আপনার টার্গেটেড কাষ্টমার উপযোগী কন্টেন্ট হলেই হবে না যেন শীর্ষ ও সফল ব্লগাররা আপনার কন্টেন্ট শেয়ার করে তাদের পাঠকদের জন্য; আশা করি বিষয়টি বুঝতে পেরেছেন।

কিন্তু কন্টেন্ট তৈরীর আগেই আপনাকে জেনে নিতে হবে ঐ শীর্ষস্থানীয় ব্লগার বা লিডার কারা যাদেরকে হাজার হাজার পাঠক ফলো করে। Linkedin এমন একটি পেশাজীবিদের সোস্যাল প্লাটফরম যেখান লক্ষ লক্ষ সদস্য আছে; অছে অনেক কার্যকরী গ্রুপ বা ফোরাম। এই গ্রুপ বা ফোরাম গুলিতে আছে অনেক Influencers যাদেরকে বিনা প্ররচনায় ফলো করে হাজার হাজার প্রফেশনালরা। সুতরাং এই ধরনের প্লাটফরমে যখন আপনি কোন Influencers কে শেয়ার করার মত কন্টেন্ট দিতে পারেন তার মধ্যমে আপনি পাবেন প্রকৃত টার্গেটেড হাজার হাজার রিটার্নিং ভিজিটর। আমি শুধু  Linkedin এর কথা বল্লাম; ফেসবুক সহ এরকম অনেক সোস্যাল মিডিয়া এবং ফোরাম আছে।

সূতরাং, আর দেরি কেন আসুন লেগে পড়ি…

আপনি যদি শীর্ষস্থানীয় ব্লগার বা সাংবাদিকদের খুজে বের করতে সক্ষম হন তাহলে ধাপ#২ আপনার জন্য।

ধাপ#২জেনে নিন শীর্ষ ব্লগার বা লিডাররা কি ধরনের কন্টেন্ট পছন্দ করে এবং তারা কি বিষয়ে লিংক করে

আপনার বিজনেস ক্যাটাগরীতে নেতৃস্থানীয় ব্লগার বা লিডাররাদের খুজে পাওয়ার পর দেখুন কোন বিষয় নিয়ে তারা ডিল করছে।

যখনই আপনি জানতে পারবেন তারা কি নিয়ে কাজ করে এবং কোন ধরনের কন্টেন্ট তাদের আকৃষ্ট করে; আপনি আপনার কন্টেন্ট তৈরীর কাজে হাত দিবেন।

উদাহরনঃ

কযেক বছর আগে investing niche নিয়ে আমার ক্লায়েন্টের জন্য একটা “infographic” তৈরী করেছিলাম।

এমনকি এটা কোন “interesting” নিস এর কাছেও ছিলনা কিন্তু এটা মাত্র দুই দিনে হাজার হাজার ভিজিটর এনেছিল।

Infographic টা ঠিক এরকমঃ

web traffic statics infographicআসলে এর পিছনে কন্টেন্ট মার্কেটিং এর জন্য বিশেষ বিশেষ পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছিল।

কিন্তু এই সাফল্যের পিছনে সবচেয়ে বড় কিন্তু একটা সাধারন কারন হলঃ

Influencers বা লিড উদ্যোক্তা শ্রেণীর ব্লগারদের সম্পৃক্ততা যা মুলত এই সাফল্য এনে দেয়।

দেখা গেল বিপুল সংখ্যক প্রো-ব্লগাররা inflation বা মুদ্রাস্ফিতি নিয়ে আগ্রহী এবং এ্যাকটিভঃ

সুতরাং, তারা যে বিষয়ে সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছে আমি সিদ্ধান্ত নিলাম তার উপর একটা infographic তৈরী করতে।

এবং এটা খুব ভাল কাজ করেছিল।

নোট: প্রো-ব্লগাররা কি বিষয় নিয়ে আগ্রহী; এবং তাদের বর্তমান বা নিকট ভবিষ্যতে কি প্রয়োজন তা আপনার জানতে হবে।

ধাপ#৩: আপনি ঐ বিষয় নিয়ে কন্টেন্ট তৈরী করুন

যখন দেখবেন প্রো-ব্লগারদের প্রিয় এবং প্রয়োজনীয় কোন কন্টেন্ট আপনি দিতে পেরেছেন; ঐ বিষয় সম্পর্কিত অন্যান্য বিষয় নিয়েও আপনি লিখা শুরু করুন।

এখান বাস্তব ভিত্তিক একটা উদাহরন দেওয়া হলঃ

কয়েক মাস আগে সার্চ ইঞ্জিন ট্রাফিক বৃদ্ধির ২১ টি টেকনিক নামে একটা পোষ্ট পাবলিশ হয়েছিল:

পোষ্টটি খুব পড়া হয়েছিল। ১১৩,০০ র বেশী ভিজিট হয়েছিল এবং ২১৩৬ নতুন ইমেইল সাবাসক্রাইবার এসেছিল যা এক বিরাট সম্পদ।

এবং পোষ্টটি আরো বিশাল পরিসারে অনেক বেশী কার্যকর ছিল কারন লিড বা প্রো-ব্লগাররা আমার এই নিস এর ছিল।

লক্ষ্য করলাম, অনেকেই ব্রোকেন লিংক নিয়ে আলোচনা করছিল এবং আমি পরবর্তী পোষ্টে ব্রোকেন লিংক নিয়ে একটা এডভ্যান্স লেভেলের পোষ্ট করেছিলাম।

মজার বিষয হল, আমার ভিজিটরদের অনেকেই ব্রোকেন লিং শব্দটার সাথেই পরিচিত ছিল না যেটা নিয়ে প্রো-ব্লগাররা আলোচনা করছিল।

সুতরাং, আমি প্রথমেই ওই টিপস নিয়ে আলোচনা করি।

পরিশেষে, আপনি যখন কন্টেন্ট ক্রিয়েট করবেন মনে রাখবেন যেন তা লিড বা প্রো-ব্লগারদের আকৃষ্ট করতে পারে কারন তারা ডেপথ লেভেলের কন্টেন্ট বা আর্টিকেল খুজে।

যখন আপনার কন্টেন্ট এর প্রথম খসড়া তৈরী করেছেন; এটাই সময় আপনার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কাজটি করার….

#৪: চুড়ান্ত, এড এবং শেয়ার দিন; এটাই মুল মন্ত্র

আমার অভিজ্ঞা হল, আর্টিকেল ফেল করে মুলত একটি বিষয়ের কারনেঃ

কন্টেন্ট এ যদি শেয়ার বাটন না থাকে।

এটাই সত্য আপনার আর্টিকেল বা কন্টেন্ট যদি ভাল আগে; সেটাকে লিংক বা শেয়ার দেয়ার মত অপশন রাখবেন। এবং কন্টেন্ট যদি ডিপলি পছন্দ হয় তবে সেটা পাঠক শেয়ার করবে যা আপনার হিউজ লিড এনে দিবে। সুতরাং শেয়ার বাটনের পাশাপাশি কার্যকর লিড ট্রিগার বাটন।

মনস্তাত্মিত এই পদ্ধতির আবিস্কারক হলেন ডঃ জোহান বার্গার, ডঃক্যাথেরিন মিল্কম্যান ও জুরি লেসকোভেক।

এটা বহুল পরীক্ষিত,আপনি যখন শেয়ার ট্রিগার এড করবেন মানুষ এটাকে শেয়ার দিবে এবং অন্যদের পড়তে উৎসাহিত করবে এবং প্রোডাক্ট /সার্ভিস যাচাই করবে।

উদাহরন:

সবচেয়ে শক্তিশালী শেয়ার ট্রিগার হল সোস্যাল ট্রিগার।

পরিশেষে, আপনি শেয়ার ট্রিগার রাখতে পারেন যা আপনার আটিৃকেল/কন্টেন্ট এর আরো পচিতি বৃদ্ধি করবে, বৃদ্ধি করবে শেযার, ব্যাকলিংক এবং ট্রাফিক।

আপনি এটা করতে পারেন!

ঠিক এই মুহুর্তে আপানাকে যা করতে হবে:

ঠিক এই পদ্দতিতে কাজ শুরু করুন।

এবং এখানে কমেন্ট করুন যা নিয়ে লিড/প্রো-ব্লগাররা আলোচনা করতে একং শেয়ার করতে আগ্রহী থাকে।

ঠিক আপনি যা জানলেন, এটাই প্রথম ধাপ যা ট্রাফিক আনে।

উদাহরণঃ

আপনি যদি এ্যাথলেটদের জন্য সাপ্লিমেন্ট বিক্রি করেন,আপনার কন্টেন্ট হবে ঠিক এরকম:

লিড/প্রে-ব্লগার: ফিটনেস এবং জার্নালিষ্ট যা নিউট্রিশন এবং স্বাস্থ্য নিয়ে কাজ করে।

আমার অনুরোধঃ এই লেখা অসমাপ্ত মনে হতে পারে, আরো কিছু ঘসা মাজার অবকাশ থাকতে পারে; জাস্ট কমেন্ট করুন এবং জানান আপনি কি নিয়ে ভাবছেন।